Monday, March 23, 2015
GREEN TEA
Good news for the one hundred seventy million people worldwide who have hepatitis C help could be a cup of green tea leaf away. A flavonoid found within the potent food inhibits the hepatitis C virus from getting into liver cells, a recent study in the Hepatology journal found. That’s notably useful for the various patients who don’t reply to normal treatment, likewise as people undergoing liver transplants due to the disease, who have a high risk of being reinfected.
Labels:
Health care
সাবজেক্ট রিভিউ : টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাবজেক্ট রিভিউ : টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
বস্ত্র প্রকৌশল বা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বর্তমান সময়ের অনেকের কাছেই একটি পছন্দনিয় বিষয় এবং ইদানিং কালে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে লক্ষ্য করা যাচছে যে, বেশ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী বর্তমানে এই বিষয়ে বিদ্যা অর্জনে আগ্রহী কিন্তু অধিকাং ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় যেটা তা হল, এসব মেধাবী শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ থাকে যারা কিনা এই বিষয় সম্পর্কে বেসিক কোন ধারনা পোষন না করেই নেহায়েত লোকমুখে প্রচলিত নিশ্চিত সুন্দর ভবিশ্যতের টানে এই বিষয়ে বিদ্যা অর্জনে আগ্রহী হয়। যারা একি সাথে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছ সেই সাথে একটি মধুর বিড়ম্বনায় পড়েছ যে কোন বিষয়টা বেছে নিবে পড়ার জন্য তাদের উদ্দেশ্য করেই আমি চেষ্টা করব টেক্সটাইল ইঞ্জি্নিয়ারিং বিষয়ে বেসিক ধারনা দেবার যাতে করে তোমাদের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়া অনেকটা সহজ হয়।
প্রথমেই বলে নেয়া ভাল যে, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত ৪ টি বেসিক প্রক্রিয়ার সমন্বয়। প্রক্রিয়াগুলো হলঃ
#ইয়ার্ন_ম্যনুফ্যাকচারিং : আমরা সবাই জানি যে, একটা ্পোশাক এর মূল উপাদান হল সূতা এবং এই ধাপে প্রধানত কিভাবে ভাল এবং কোয়ালিটিফুল সুতা প্রসেস করে একটি ফ্যাশনেবল পোশাক বা যে কোন ধরনের গার্মেন্টস প্রডাক্ট তৈরী করা যায় সেটা নিয়ে বিষদ কাজ করা হয়।
#ফেব্রিক_ম্যানুফ্যাকচারিং: এই ধাপে মূলত সূতা থেকে কাপড় তৈরীর কাজ করা হয় এবং বেশ কিছু জটিল ধাপ অতিক্রম করে একটি কোয়ালিটিফুল কাপড় উতপাদন করাই এই ধাপের উদ্দেশ্য।
#ওয়েট_প্রসেসিং: এই ধাপে কাপড় কে পছন্দনীয় রং দেয়া হয় এবং অত্যন্তু নিখুতভাবে কাজটি করা হয় যেন কাপড় এর সাথে রঙ এর যে মিশেল সেটা অত্যন্ত টেকসই এবং গুনসম্পন্ন হয়। এই ধাপ মূলত রাসায়নিক প্রযুক্তি নির্ভর বলে এটাকে অনেকে টেক্সটাইল কেমিস্ট্রি বলেও আক্ষায়িত করেন।
#গার্মেন্টস_ম্যানুফাকচারিং: উপরোক্ত তিনটি ধাপ অতিক্রম করার পর এই ধাপে মুলত sampling, fabric spreading, cutting, sewing, washing(if necessary), finishing. করা হয় এবং যেই complete dress আমরা পরিধান করি সেটা কাপড় থেকে পুরো ফিনিশিং প্রসেস পর্যং ধাপগুলা এই গারমেন্টস ম্যানুফাকচারারদের ই অবদান।
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, একটা সুন্দর কাপড় যেটা কিনা আ্মরা YELLOW বা CATS EYE বা বিভিন্ন নামিদামি ব্রান্ড থেকে শুধুমাত্র পকেট এর টাকা খরচ করেই কিনে ফেলছি এবং সেটা পরে বিভিন্ন পার্টিতে বা বন্ধুমহলে ঘুরে বেড়াচছি সেটার পেছনে কত লোকের শ্রম জড়িত শুধু তাই নয় পুরো প্রক্রিয়া কিন্তু একজন দক্ষ বস্ত্র প্রকৌশলীর সু্নিপুন দিকনির্দশনা বা দক্ষতা ছাড়া অসম্ভব।
এখন শুধু পোশাক বানিয়ে বসে থাকলেই ত আর হবে না বরং এর জন্য দরকার ব্রান্ডিং এবং আমদের তৈরী পোশাক কে বিদেশের মাটিতে উপস্থাপন করা, যাতে করে সারা বিশ্বের মানুষ "made in Bangladesh" ট্যাগ চিহ্নিত পোশাক পরতে পারে এবং আমরা ইতিমধ্যেই সবাই জানি যে, এই তৈরী পোশাক ই আমাদের রপ্তানীর মূল অস্ত্র এবং এইটার উপর ভর করেই কিন্তু গোটা অর্থনীতি এতটা শক্ত অবসথায় দাঁড়িয়ে আছে। তাই একজন বস্ত্র প্রকৌশলী হওয়া মানে কিন্তু সরাসরি জাতীয় অর্থনীতিতে সরাসরি অবদান রাখার সৌভাগ্য অর্জন করা। আর এই তৈরি পোশাক কে ফ্যাশনেবল করা এবং একটি সুন্দর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যথাযথ সময়ের মধ্যে রপ্তানী করার জন্য আরও দুটি শাখা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে জড়িত আর তা হল-
1. ফ্যাশন ডিজাইনিং: এই বিষয়ে সবার ই কমবেশি ধারনা থাকায় বিস্তারিত বলার প্রয়োজন মনে করছি না।
2. টেক্সটাইল ম্যনেজমেন্ট : গোটা টেক্সটাইল প্রসেস সম্পন্ন করার পর সেটাকে সম্পূর্ন নিরাপদে রপ্তানি করে ক্রেতার কাছে পৌছে দেবার মধ্যবর্তী সময়ে যে ধাপ গুলা অতিক্রম করতে হয় সেই ধাপ গুলোই এই বিভাগের উপজীব্য বিষয়। production process supervision, quality controlling, inventory process monitoring, facilitating marketing process, সহ আরও বিষয়গুলো এই বিভাগের সাথে জড়িত।
সারকথা হল একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারকে উপরোক্ত ৬ টি বিষয়ের উপরেই সমানভাবে পারদর্শী হতে হয় কারন তার উপর ই ত নির্ভর করে " made in Bangladesh" ট্যাগের সার্থকতা আর সফলতা।
এতখন বলছিলাম পুরা প্রসেস এর কথা, এখন বলব এই বিষয়ে অধ্যায়ন করে ভবিশ্যতে কোথায় কিভাবে ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ রয়েছে। এই বিষয়ে আমার বন্ধু শুভা জাহিদ এর একটা লেখা না শেয়ার করলেই নয়। আশা করি তার দেয়া তথ্যগুলো ক্যারিয়ার নিয়ে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হবে। লেখাটি হুবহু তুলে দেয়া হলঃ
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দের কাজ কী, এরা আসলে কি করে, কেনই বা এদের কে উচ্চবেতনে চাকরি দেয় টেক্সটাইল শিল্পমালিক রা। অনেকেই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার নাম শুনলেই নাক সিটকান, বলেন এইটা কোন ইঞ্জিনিয়ারিং হইল, কাপর-চোপরের আবার কিসের ইঞ্জিনিয়ারিং? শতকরা ৮০ভাগ লোকই জানেন না যে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি মানে কাপর-চোপরের ইঞ্জিনিয়ারিং না। এটি সম্পূর্ন ম্যানুফ্যাকচারিং বেসড একটি প্রসেস যেখানে একজন ইঞ্জিনিয়ার কে মেশিন সেটাপ থেকে শুরু করে প্রসেস কন্ট্রোল, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট , গিয়ার মেকানিসম এবং মেইন্টেনেন্স নিয়ে কাজ করতে হয়। স্পিনিং এর ইঞ্জিনিয়ার দের প্রোগ্রাম ইনপুট দেয়া জানতে হয়। ওয়েট প্রসেসিং ইঞ্জিনিয়ার দের প্রথম সারির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে হয়। নাসার বিজ্ঞানিরা যারা দীর্ঘদিন যাবত মহাকাশে মানুষ পাঠাতে কাজ করে যাচ্ছেন তারা অসংখ্য টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দের গবেষনায় নিযুক্ত করে স্পেস স্যুট এবং ন্যানোফাইবার, কার্বন ফাইবারের শিল্ড তৈরীর জন্য। অতি সম্প্রতি বুয়েট নন-ওভেন জূট টেকনোলজী কে জিও টেক্সটাইল হিসেবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজে ব্যবহার শুরু করেছে, আগামিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়মিত বিষয় হিসেবে যখন জিও-টেক্সটাইল পড়ানো হবে তখন এই কোর্সের জন্য বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দেরকেই শিক্ষক হিসেবে পাবে তারা। সত্যি বলতে কী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের সাথে সব চেয়ে বেশি মিল রয়েছে আইপিই ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে।
যাই হোক, পেশা হিসেবে অনেকের অ্যালার্জি থাকলেও বাংলাদেশে একমাত্র টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার রাই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে " মেইড ইন বাংলাদেশ " ট্যাগ এ ব্র্যান্ডিং শুরু করেছে। বিশ্বের ২য় বৃহত্তম জিন্স ব্র্যান্ড এইচ এন্ড এম শুধুমাত্র বাংলাদেশ থেকেই বছরে ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার মুল্যের পন্য নিয়ে থাকে, আজ আমরা যারা হলিউডের মুভি দেখে অভ্যস্ত তারা কয়জনে জানি এই সব নামীদামি সেলিব্রেটিরা বাংলাদেশ এর নাম কে এক্টি ব্র্যান্ড হিসেবে জানে? ফুটবল বিশ্বকাপে গ্রেড ওয়ান জার্সি , ন্যাটোর ক্যামোফ্লেজ ড্রেস থেকে শুরু করে ডিজেল, রিবক, নাইকি, পুমা কারা নির্ভর করে না এই দেশের টেক্সটাইল প্রোডাক্ট এর উপর? আর যারা বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করেছেন তারা এই দেশের ই টেক্সটইল ইঞ্জিনিয়ার রা। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশ কে টেক্সটাইল সেক্টরের পরবর্তি চীন হিসেবে ঘোষনা করেছে।
এই হল বস্ত্র প্রকৌশল বিষয়ে সারসংক্ষেপ। যারা এই ব্যাতিক্রমধর্মী কিন্তু অত্যন্ত সম্মানিত এই বিষয়ে পড়তে চাও তাদের জন্য আশা করি কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পারবে এই লেখাটি। বলা যায় না হয়ত তুমি ই হতে পার সেই যার ডিজাইন করা পোশাক পরে তোমার ই প্রিয় কোন খেলোয়াড় তোমার ই সামনে কোনদিন উপস্থিত হতে পারে।
so think different, be different.
লিখেছেন -
ফাহাদ মাহমুদ
শিক্ষার্থী, ৩৬ তম ব্যাচ
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
#ইয়ার্ন_ম্যনুফ্যাকচারিং : আমরা সবাই জানি যে, একটা ্পোশাক এর মূল উপাদান হল সূতা এবং এই ধাপে প্রধানত কিভাবে ভাল এবং কোয়ালিটিফুল সুতা প্রসেস করে একটি ফ্যাশনেবল পোশাক বা যে কোন ধরনের গার্মেন্টস প্রডাক্ট তৈরী করা যায় সেটা নিয়ে বিষদ কাজ করা হয়।
#ফেব্রিক_ম্যানুফ্যাকচারিং: এই ধাপে মূলত সূতা থেকে কাপড় তৈরীর কাজ করা হয় এবং বেশ কিছু জটিল ধাপ অতিক্রম করে একটি কোয়ালিটিফুল কাপড় উতপাদন করাই এই ধাপের উদ্দেশ্য।
#ওয়েট_প্রসেসিং: এই ধাপে কাপড় কে পছন্দনীয় রং দেয়া হয় এবং অত্যন্তু নিখুতভাবে কাজটি করা হয় যেন কাপড় এর সাথে রঙ এর যে মিশেল সেটা অত্যন্ত টেকসই এবং গুনসম্পন্ন হয়। এই ধাপ মূলত রাসায়নিক প্রযুক্তি নির্ভর বলে এটাকে অনেকে টেক্সটাইল কেমিস্ট্রি বলেও আক্ষায়িত করেন।
#গার্মেন্টস_ম্যানুফাকচারিং: উপরোক্ত তিনটি ধাপ অতিক্রম করার পর এই ধাপে মুলত sampling, fabric spreading, cutting, sewing, washing(if necessary), finishing. করা হয় এবং যেই complete dress আমরা পরিধান করি সেটা কাপড় থেকে পুরো ফিনিশিং প্রসেস পর্যং ধাপগুলা এই গারমেন্টস ম্যানুফাকচারারদের ই অবদান।
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, একটা সুন্দর কাপড় যেটা কিনা আ্মরা YELLOW বা CATS EYE বা বিভিন্ন নামিদামি ব্রান্ড থেকে শুধুমাত্র পকেট এর টাকা খরচ করেই কিনে ফেলছি এবং সেটা পরে বিভিন্ন পার্টিতে বা বন্ধুমহলে ঘুরে বেড়াচছি সেটার পেছনে কত লোকের শ্রম জড়িত শুধু তাই নয় পুরো প্রক্রিয়া কিন্তু একজন দক্ষ বস্ত্র প্রকৌশলীর সু্নিপুন দিকনির্দশনা বা দক্ষতা ছাড়া অসম্ভব।
এখন শুধু পোশাক বানিয়ে বসে থাকলেই ত আর হবে না বরং এর জন্য দরকার ব্রান্ডিং এবং আমদের তৈরী পোশাক কে বিদেশের মাটিতে উপস্থাপন করা, যাতে করে সারা বিশ্বের মানুষ "made in Bangladesh" ট্যাগ চিহ্নিত পোশাক পরতে পারে এবং আমরা ইতিমধ্যেই সবাই জানি যে, এই তৈরী পোশাক ই আমাদের রপ্তানীর মূল অস্ত্র এবং এইটার উপর ভর করেই কিন্তু গোটা অর্থনীতি এতটা শক্ত অবসথায় দাঁড়িয়ে আছে। তাই একজন বস্ত্র প্রকৌশলী হওয়া মানে কিন্তু সরাসরি জাতীয় অর্থনীতিতে সরাসরি অবদান রাখার সৌভাগ্য অর্জন করা। আর এই তৈরি পোশাক কে ফ্যাশনেবল করা এবং একটি সুন্দর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যথাযথ সময়ের মধ্যে রপ্তানী করার জন্য আরও দুটি শাখা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে জড়িত আর তা হল-
1. ফ্যাশন ডিজাইনিং: এই বিষয়ে সবার ই কমবেশি ধারনা থাকায় বিস্তারিত বলার প্রয়োজন মনে করছি না।
2. টেক্সটাইল ম্যনেজমেন্ট : গোটা টেক্সটাইল প্রসেস সম্পন্ন করার পর সেটাকে সম্পূর্ন নিরাপদে রপ্তানি করে ক্রেতার কাছে পৌছে দেবার মধ্যবর্তী সময়ে যে ধাপ গুলা অতিক্রম করতে হয় সেই ধাপ গুলোই এই বিভাগের উপজীব্য বিষয়। production process supervision, quality controlling, inventory process monitoring, facilitating marketing process, সহ আরও বিষয়গুলো এই বিভাগের সাথে জড়িত।
সারকথা হল একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারকে উপরোক্ত ৬ টি বিষয়ের উপরেই সমানভাবে পারদর্শী হতে হয় কারন তার উপর ই ত নির্ভর করে " made in Bangladesh" ট্যাগের সার্থকতা আর সফলতা।
এতখন বলছিলাম পুরা প্রসেস এর কথা, এখন বলব এই বিষয়ে অধ্যায়ন করে ভবিশ্যতে কোথায় কিভাবে ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ রয়েছে। এই বিষয়ে আমার বন্ধু শুভা জাহিদ এর একটা লেখা না শেয়ার করলেই নয়। আশা করি তার দেয়া তথ্যগুলো ক্যারিয়ার নিয়ে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হবে। লেখাটি হুবহু তুলে দেয়া হলঃ
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দের কাজ কী, এরা আসলে কি করে, কেনই বা এদের কে উচ্চবেতনে চাকরি দেয় টেক্সটাইল শিল্পমালিক রা। অনেকেই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার নাম শুনলেই নাক সিটকান, বলেন এইটা কোন ইঞ্জিনিয়ারিং হইল, কাপর-চোপরের আবার কিসের ইঞ্জিনিয়ারিং? শতকরা ৮০ভাগ লোকই জানেন না যে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি মানে কাপর-চোপরের ইঞ্জিনিয়ারিং না। এটি সম্পূর্ন ম্যানুফ্যাকচারিং বেসড একটি প্রসেস যেখানে একজন ইঞ্জিনিয়ার কে মেশিন সেটাপ থেকে শুরু করে প্রসেস কন্ট্রোল, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট , গিয়ার মেকানিসম এবং মেইন্টেনেন্স নিয়ে কাজ করতে হয়। স্পিনিং এর ইঞ্জিনিয়ার দের প্রোগ্রাম ইনপুট দেয়া জানতে হয়। ওয়েট প্রসেসিং ইঞ্জিনিয়ার দের প্রথম সারির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে হয়। নাসার বিজ্ঞানিরা যারা দীর্ঘদিন যাবত মহাকাশে মানুষ পাঠাতে কাজ করে যাচ্ছেন তারা অসংখ্য টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দের গবেষনায় নিযুক্ত করে স্পেস স্যুট এবং ন্যানোফাইবার, কার্বন ফাইবারের শিল্ড তৈরীর জন্য। অতি সম্প্রতি বুয়েট নন-ওভেন জূট টেকনোলজী কে জিও টেক্সটাইল হিসেবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজে ব্যবহার শুরু করেছে, আগামিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়মিত বিষয় হিসেবে যখন জিও-টেক্সটাইল পড়ানো হবে তখন এই কোর্সের জন্য বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার দেরকেই শিক্ষক হিসেবে পাবে তারা। সত্যি বলতে কী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের সাথে সব চেয়ে বেশি মিল রয়েছে আইপিই ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে।
যাই হোক, পেশা হিসেবে অনেকের অ্যালার্জি থাকলেও বাংলাদেশে একমাত্র টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার রাই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে " মেইড ইন বাংলাদেশ " ট্যাগ এ ব্র্যান্ডিং শুরু করেছে। বিশ্বের ২য় বৃহত্তম জিন্স ব্র্যান্ড এইচ এন্ড এম শুধুমাত্র বাংলাদেশ থেকেই বছরে ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার মুল্যের পন্য নিয়ে থাকে, আজ আমরা যারা হলিউডের মুভি দেখে অভ্যস্ত তারা কয়জনে জানি এই সব নামীদামি সেলিব্রেটিরা বাংলাদেশ এর নাম কে এক্টি ব্র্যান্ড হিসেবে জানে? ফুটবল বিশ্বকাপে গ্রেড ওয়ান জার্সি , ন্যাটোর ক্যামোফ্লেজ ড্রেস থেকে শুরু করে ডিজেল, রিবক, নাইকি, পুমা কারা নির্ভর করে না এই দেশের টেক্সটাইল প্রোডাক্ট এর উপর? আর যারা বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করেছেন তারা এই দেশের ই টেক্সটইল ইঞ্জিনিয়ার রা। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশ কে টেক্সটাইল সেক্টরের পরবর্তি চীন হিসেবে ঘোষনা করেছে।
এই হল বস্ত্র প্রকৌশল বিষয়ে সারসংক্ষেপ। যারা এই ব্যাতিক্রমধর্মী কিন্তু অত্যন্ত সম্মানিত এই বিষয়ে পড়তে চাও তাদের জন্য আশা করি কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পারবে এই লেখাটি। বলা যায় না হয়ত তুমি ই হতে পার সেই যার ডিজাইন করা পোশাক পরে তোমার ই প্রিয় কোন খেলোয়াড় তোমার ই সামনে কোনদিন উপস্থিত হতে পারে।
so think different, be different.
লিখেছেন -
ফাহাদ মাহমুদ
শিক্ষার্থী, ৩৬ তম ব্যাচ
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
Saturday, March 21, 2015
Acronym
Acronym
অনেক দিন ধরে VABTESE একটা পোস্ট লিখবো আজকে লিখে ফেললাম।। এখন অনেক FB TE CHAT KORER SOMOY VIVIBNO SOBDHO KE SHORT KORE LEKHE SUPPOSE 'btw ; lol;asap;..........etc. aigula elaboration is given below''''''''''''
2moro - Tomorrow
2nite - Tonight
BRB - Be Right Back
BTW - By The Way -or- Bring The Wheelchair
B4N - Bye For Now
BFF - Best Friends Forever -or- Best Friend's Funer
GR8 - Great
ILY - I Love You
IRL - In Real Life
ISO - In Search Of
J/K - Just Kidding
L8R - Later
LOL - Laughing Out Loud -or- Lots Of Love -or- Living On Lipitor
NP - No Problem -or- Nosy Parents
OIC - Oh, I See
OMG - Oh My God
OT - Off Topic
POV - Point Of View
RT - Real Time -or- ReTweet
THX or TX or THKS - Thanks
SH - Sh** Happens
TLC - Tender Loving Care
WTF - What The F***
WYWH - Wish You Were Here
XOXO - Hugs and Kisses
ILY - I Love You
IRL - In Real Life
ISO - In Search Of
J/K - Just Kidding
L8R - Later
LOL - Laughing Out Loud -or- Lots Of Love -or- Living On Lipitor
NP - No Problem -or- Nosy Parents
OIC - Oh, I See
OMG - Oh My God
OT - Off Topic
POV - Point Of View
RT - Real Time -or- ReTweet
THX or TX or THKS - Thanks
SH - Sh** Happens
TLC - Tender Loving Care
WTF - What The F***
WYWH - Wish You Were Here
XOXO - Hugs and Kisses
asap ; as soon as possible
btw : By the way
Labels:
বিবিধ
Friday, March 20, 2015
Ambulance phone number
Ambulance phone number
ঢাকার সকল Ambulance service এর ফোন নাম্বার দেয়া হল, কখন প্রয়োজন পড়ে বলা যায় না। সংগ্রহে রাখা যেতে পারে।
01. Al Amin- Ambulance Service-01720448666, 01819137479, 02 9134171
02. Ad-Din Hospital - 9362929
03. Al-Markazul Islami Ambulance Service - 9127867, 8114980
04. Alif Ambulance - 8117576 , 9131688
05. Anjuman-E-Mufidul Islam - 9336611, 7411660, 7410786
06. Apanjon Ambulance Service Phone: 9125420
07. BIRDEM 9661551-60, 8616641-50,Ext-2301
08. CMH (Dhaka)- 9871469
09. Day-Night Ambulance Service - 9123073, 8122041
10. Dhaka City Corporation (Mirpur Control Room) - 9004734
11. Dhaka City Corporation (Nagar Bhaban Control Room) - 9556014, 9556018,557186-87
12. Dhaka Medical College Hospital - 505025-29, 500121-5
13. Fire Service - 955666-7, 9553333-7, 9555555
14. Green Ambulance Service - 9334121, 8612412
15. Holy Family Red Crescent Hospital - 8311721-5, 9113512
16. ICDDRB (Mohakhali) - 8811751-60, 600171-8
17. Medinova Medical Service Ltd. - 8113721, 9120288
18. Monowara Hospital (pvt.) Ltd. - 8318135, 8319802, 8318529
19. National Heart Institute - 9122560-72
20. Prime General Hospital - 9562267
21. Rafa Ambulance Service - 9110663
22. Red Crescent Society - 9330188-9, 9358799
23. Salimullah Medical College - 7319002-6
24. Shahid Suhrawardi Hospital - 9130800
25. Shefa Ambulance Services - 9111758, 8110864
26. Shishu Hospital - 8116061-2, 8114571-2
27. South Asian Hospital - 8616565, 9665852
28. PG hospital, Dhaka - 9614001-5,8614545-9
29. Red crescent ambulance - 9330188-9,9358799
30. Salimullah medecal college & Mitford hospital - 7319002-6
31. Shaheed sohrawrdi hospital - 9130800
32. Shishu hospital - 8116061-2
33. Al-markazul islami ambulance service - 9127867,8114980
34. Anjuman-e-mofidul islam - 9336611,7411660,7119808
35. BIRDEM, Dhaka - 9661551760, 8616641-50
36. Compath, Dhaka - 8617833
37. Lab-aid Cardiac hospital(banana-Baridhara-uttoraRayer) - 01715120229,01715154590
38. Lab-aid Cardiac hospital(Dhanmondi-Azimpur-Shahbagh) 01713025911,01715154590
39. Lab-aid Cardiac hospital(Bazaar-lalmatia-mohamamdpur) 01715120228,01715154590
40. Life Line Health Care Limited,Dhaka 8155550-2,011-899919
41. Medinova Medical Services 8113721,9120288,916851
42. National Heart Institute - 9122560-72
Labels:
বিবিধ
Textile engineering career
Textile engineering career
বাংলাদেশে যে কটি খাত ক্রমবর্ধমান, তার মধ্যে অন্যতম হলো পোশাক খাত। এই খাতের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত আছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে এই খাতে কাজের সুযোগ। এতে করে বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মীদের পাশাপাশি এই সেক্টরে বস্ত্র প্রকৌশলীদের চাহিদা বেড়েছে অনেক গুণ।কাজের সুযোগ: বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিতাই চন্দ্র সূত্রধর জানান, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের বাংলাদেশে সরকারি বা বেসরকারি দুটি ক্ষেত্রেই রয়েছে চাকরির বিশাল ক্ষেত্র। সরকারি বিভিন্ন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রির পাশাপাশি বেসরকারি ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের সুযোগ রয়েছে। গার্মেন্টস শিল্পেও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। এই সেক্টরে কাজের সুযোগ সম্পর্কে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) ভাইস প্রেসিডেন্ট মনসুর আহমেদ জানান, বর্তমানে শুধু বিকেএমইএর নিবন্ধিত সদস্যসংখ্যাই নয় শর বেশি। এসব প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে প্রায় ২০ লাখ কর্মী কাজ করছেন। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন বায়িং অফিসে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে উৎপাদন কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে হয়। বিভিন্ন কম্পোজিট শিল্প, স্পিনিংসহ পোশাকশিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করেন।
কার কী কাজ: বিষয়ভিত্তিক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের ক্ষেত্র আলাদা। এর মধ্যে আছে ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং, ফ্যাব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং, ওয়েট প্রসেসিং, অ্যাপারেল ম্যানুফ্যাকচারিং, ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন। আর ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বিজনেস ইঞ্জিনিয়ারের কাজ হলো পুরো প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধান করা।
কাজের ক্ষেত্র: টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য বেসরকারি নানান প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সরকারিভাবে পরিচালিত বিভিন্ন টেক্সটাইল প্রতিষ্ঠানে কাজের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সেই সঙ্গে গার্মেন্টস শিল্পে লোভনীয় বেতনে চাকরির সুযোগ তো আছেই। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি বিভিন্ন টেক্সটাইল মিল, বায়িং হাউস, বুটিক হাউস, ফ্যাশন হাউস ইত্যাদিতেও কাজের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
বেতনকাঠামো: টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতনকাঠামো সম্পর্কে বিকেএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট মনসুর আহমেদ জানান, গুরুত্বপূর্ণ এই খাতে একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের প্রারম্ভিক বেতন হয়ে থাকে ১৫-২০ হাজার টাকা। তবে কাজের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এ ক্ষেত্রে বেতন চার লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে বলেও জানান তিনি।
কোথায় পড়বেন: সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়; বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, নোয়াখালী; পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পাবনা; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, চট্টগ্রাম; বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল টেকনোলজি, টাঙ্গাইল; শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বরিশাল।
বেসরকারি পর্যায়ে আছে জাতীয় বস্ত্র প্রকৌশল ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, সাভার; আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি। এ ছাড়া আরও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হচ্ছে।
Labels:
Textile engineering career
Thursday, March 19, 2015
G-suit
G-suit
A g-suit is a special garment and generally takes the form of tightly-fitting trousers, which fit either under or over (depending on the design) the flight suit worn by the aviator or astronaut. The trousers are fitted with inflatable bladders which, when pressurized through a g-sensitive valve in the aircraft or spacecraft, press firmly on the abdomen and legs, thus restricting the draining of blood away from the brain during periods of high acceleration. In addition, in some modern very high-g aircraft, the Anti-g suit effect is augmented by a small amount of pressure applied to the lungs (partial pressure breathing), which also enhances resistance to high G. The effects of anti-g suits and partial pressure breathing are straightforward to replicate in a simulator, although continuous g can only be produced artificially in devices such as centrifuges.
Various designs of g-suit have been developed. They first used water-filled bladders around the lower body and legs. Later designs used air under pressure to inflate the bladders. These g-suits were lighter than the liquid-filled versions and are still in extensive use. However, the Swiss company Life Support Systems AG and the German Autoflug GmbH collaborated to design the new Libelle suit for use with the Eurofighter Typhoon aircraft, which reverts to liquid as the medium and improves on performance. The Libelle suit is under consideration for adoption by the United States Air Force... :)
Labels:
Textile technology
E-textile
E-textile
At least 70% of our time we are in contact with textiles and they
are starting to become intelligent. This report is about the ultimate
form of that - e-textiles based on inherently electronically or
electrically-active woven e-fibers. These disruptive technologies will
have an exponentially increasing market but with a slow start because
they are so challenging. E-textiles vary from apparel to drapes,
bandages and bed linen but most is in the laboratory not production.
They will variously be able to sense, emit light, show changing images,
heat, cool, change shape, compute and wirelessly communicate or harvest
ambient energy to create electricity where needed, even diagnose and
sometimes treat medical conditions
E-textiles are the ultimate way of making the smart apparel rapidly being launched by Adidas, Reebok and Nike and the smart patches being rapidly adopted in healthcare. Conductive apparel and textiles with electronics attached by sewing, heat sealing and so on is already sold by many companies for many purposes and much of this will use true e-textiles based on e-fibers in due course. Here is a basis of subtle designer fashion as opposed to the popular but ugly smart apparel of today. Even the top design houses are following this next phase, which mainly exists in research laboratories at present. For the scientist, there is much of interest, including provision of weavable forms of fiber optics, carbon nanotubes and inorganic nanorods. For now, priorities include stretchable fibers, notably functioning as photovoltaics and supercapacitors for energy harvesting (you store what you gather) and as stretchable interconnects between very small chip components in textiles. Then there are fiber batteries, memory and many other components being demonstrated and a rapid move to several capabilities on one fiber such as sensors and electro-optics. In its thoughtful analysis, IDTechEx sees somewhat different winners in this new, more radical form of electronically and electrically active textile. We explain how several new developments are key for more than one capability of an e-fiber, examples including solid electrolytes for batteries, DSSC and supercapacitors and inherently very conductive fiber. Why is there much more work on piezoelectric fiber than transitor or memory fiber and what is it all for anyway? It is all here.
Compared to today's wearable electronics, for example, there is
less opportunity to use true e-textiles for infotainment but more for
fashion. However, both involve huge opportunities in the merging
healthcare, medical, fitness and wellness sector. Winners will not be
those currently dominating mobile phones and similar devices who are
taking leadership in smart glasses, wristbands, headware etc., but the
many start-ups, fashion houses, medical electronics companies and so on.
Europe will be a strong contender with its unique transnational
development programs that are exceptionally comprehensive along the
emerging value chain. Timelines and approximate market size are given
and development work appraised. There is also a look at smart textiles
that may transistion to being true e-textiles.
Labels:
Textile technology
Subscribe to:
Posts (Atom)